×

Academy TV Australia's video: Nusrat Murder Feni Bangladesh

@Nusrat Murder Feni Bangladesh ফেনীর নুসরাত জাহান রাফি হত্যার বিচার চাই
শরীরের ৮০% পুড়ে যাবার পর নিপীড়ক ধর্ষক অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলার বিরুদ্ধে নুসরাতে শেষ কথাগুলো এখানে। মৃত্যুর খবর শুনে সারাদেশে শোকের ছায়া নেমেছিল। আটক ছিল সিরাজ উদ দৌলা। দুর্ভাগ্য পুলিশের বেষ্টনীতে থেকে চক্রান্ত করে নুসরাতকে পুড়িয়ে মেরেছে অধ্যক্ষ সিরাজ। এ পর্যন্ত গ্রেফতার - এসএম সিরাজ উদ দৌলা (মাদ্রাসার অধ্যক্ষ) মাকসুদ আলম (কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক) রুহুল আমিন (প্রাক্তন সোনাগাজী আওয়ামী লীগ সভাপতি) আবছার উদ্দিন (শিক্ষক) আরিফুল ইসলাম (নুসরাতের সহপাঠী) কেফায়াত উল্যাহ জনি (ব্যাংকার) নূর উদ্দিন শাহাদাত হোসেন শামীম যোবায়ের আহমেদ জাবেদ হোসেন উম্মে সুলতানা পপি (অধ্যক্ষের ভায়রার মেয়ে) কামরুন নাহার মণি মোহাম্মদ আলাউদ্দিন শাহিদুল ইসলাম জাবেদ হোসেন (সাখাওয়াত হোসেন জাবেদ) যোবায়ের হোসেন মো. শামীম মহিউদ্দিন শাকিল আব্দুল কাদের (হাফেজ) আব্দুর রহিম শরিফ ইফতেখার উদ্দিন রানা (২১) ইফতেখার হোসেন রানা ? ইমরান হোসেন মামুন ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে যৌন নিপীড়ন, আগুনে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে দোষীদের ফাঁসির দাবিতে সারা পৃথিবীর মানুষ জেগে উঠেছে। দেশের বাইরে জাপান, এমেরিকা, কানাডা, মালদ্বীপ, সিঙ্গাপুর, ইতালি, ফ্রান্স, কানাডা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ায় মানববন্ধন, প্রতিবাদে যোগ দিয়েছে বাঙ্গালিরা। কন্যা সাহসিকা টি-শার্ট পরিধান করেছে প্রতিবাদীরা। শরীরে 'নুসরাত হত্যাকারীর ফাঁসী চাই' লিখে জনসমক্ষে প্রতিবাদ করছে। আমরা নুসরাত হত্যার সঠিক তদন্ত চাই। বিশাল চক্রান্তকারীদলের বিরুদ্ধে নুসরাত যুদ্ধ করেছিল। সাহায্যের জন্য স্থানীয় প্রশাসন এবং পুলিশ বিভাগে আবেদন করেও নুসরাত অরক্ষিত ছিল। এমন শিক্ষার্থীদের রক্ষায় প্রশাসন এবং পুলিশ বিভাগের প্রতিও সন্দিহান ছিল নুসরাত। মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের ফাঁসি দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা দরকার, নইলে এ ধরনের অপরাধ গাণিতিক হারে বাড়ছে। এ নির্মম হত্যাকাণ্ড যে ঘটিয়েছে, এবং যারা জড়িত ছিল তাদের সবাইকে ফাঁসি দেবার যে দাবী উঠেছে তা যুক্তিপূর্ণ। দেশের নারী ও শিশুদের রক্ষা করতে হলে এর বিকল্প নেই। মাদ্রাসা ছাড়াও স্কুল কলেজের মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও যৌন নিপীড়ন হচ্ছে চোখের আড়ালে, পার পেয়ে যাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন ও স্কুলের সুনাম ক্ষুণ্ণ হবে এই কারণে। সঠিক তদন্ত হলে, বিচার হলে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো গুণগত ভাবেও এগিয়ে যাবে। সবাই অন্যায় থেকে দুরে থেকে সমাজকে এগিয়ে নিন। স্থানীয় প্রশাসন এবং পুলিশ কর্মকর্তারা নুসরাত হত্যামামলাকে যেভাবে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেছে, এতে তারা নিজেরা কলঙ্কিত হয়েছেন, দেশবাসীকেও কলঙ্কিত করেছেন। বিদেশে এসব কারণে দেশের সুনাম বহুলাংশে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। দেশের সকল নীতিনির্ধারক এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন, অনুগ্রহ করে সকল অপরাধীর সাজা দিন। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন দরকার। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নুসরাতের গায়ে কেরোসিন ঢালেন জাবেদ, চেপে ধরেন মণি। জাবেদ ও মণিকে শনিবার ফেনীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শরাফ উদ্দিন আহমেদের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসব তথ্য জানা। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কামরুন নাহার মণিকে ১৬ এপ্রিল গ্রেপ্তার করে পরদিন পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। তিনি হত্যার ঘটনায় অংশ নেওয়া পুরুষদের জন্য তিনটি বোরকা সরবরাহ করেন। অন্যদিকে, জাবেদ হোসেন ওরফে সাখাওয়াত হোসেন জাবেদকে ১৩ এপ্রিল গ্রেপ্তার করে প্রথমে সাত দিন আদালতে হাজিরার পর তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয় তাকে। জাবেদ হোসেন ও কামরুন নাহার মণি দুজনই ওই মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার্থী এবং নুসরাতের সহপাঠী। এর আগে নুসরাত হত্যায় পাঁচজন আসামি নুর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন শামীম, আবদুর রহিম শরিফ, আবদুল কাদের ও উম্মে সুলতানা পপি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তাঁরা পাঁচজনই নুসরাত হত্যাকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করে তথ্য দিয়েছেন। কারাগার থেকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার পরামর্শ ও নির্দেশেই নুসরাতের গায়ে আগুন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। অধ্যক্ষ সিরাজ গ্রেপ্তার হওয়ার পর আসামিরা একাধিকবার তাঁর সঙ্গে ফেনী কারাগারে দেখা করেন। অধ্যক্ষের পরামর্শ অনুযায়ীই ৪ এপ্রিল সকাল ১০টায় ‘অধ্যক্ষ সাহেব মুক্তি পরিষদের’ সভা হয় মাদ্রাসায়, রাত ১০টার দিকে আবারও সভা হয় মাদ্রাসার শিক্ষক কাদেরের শয়নকক্ষে। ওই সভায় জাবেদসহ ১২ জন উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই হত্যার মূল পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনামতো ৬ এপ্রিল পরীক্ষার আগে কাদের, নুর উদ্দিন, রানা, আবদুর রহিম ওরফে শরীফ, ইমরানসহ কয়েকজন মাদ্রাসার গেটের দায়িত্বে ছিলেন। নুসরাতকে সাইক্লোন শেল্টারের ছাদে ডেকে ওড়না দিয়ে হাত-পা বেঁধে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়ায় পাঁচজন অংশ নেন। তিনজন পুরুষ ও দুজন নারী। শাহাদাত হোসেন ওরফে শামীম, জোবায়ের আহমেদ, জাবেদ হোসেনসহ তিনজন পুরুষ বোরকা পরা ছিল। নারীদের মধ্যে উম্মে সুলতানা ওরফে পপি ও কামরুন্নাহার ওরফে মণি ছিলেন। গেটের বাইরে মাদ্রাসার শিক্ষক আফছার পাহারায় ছিলেন। সাইক্লোন শেল্টারের নিচে মো. শামীম ও মহিউদ্দিন শাকিল পাহারায় ছিলেন। বিনীত, Akash Anwar পরিচালক, বাংলা একাডেমি ইন্টারন্যাশনাল www.banglaacademy.com গ্রন্থনা, পরিকল্পনা, সম্পাদনা ও পরিচালনা - আকাশ আনোয়ার Script, planning, editing & Direction - Akash Anwar বাংলার মানুষের শিক্ষার উন্নয়নে বাংলা একাডেমি অস্ট্রেলিয়ার কিছু লিঙ্ক Some links of Bangla Academy Australia works; https://www.youtube.com/watch?v=DUaYl... https://www.youtube.com/watch?time_co... https://www.youtube.com/watch?v=Vg5Oi... https://www.youtube.com/watch?v=x9Z-y... https://www.youtube.com/watch?time_co... https://www.youtube.com/watch?v=yn7ad... https://www.youtube.com/watch?v=IqAQ_... https://www.youtube.com/watch?v=iVZq0...

89

5
Academy TV Australia
Subscribers
24.1K
Total Post
59
Total Views
3.9M
Avg. Views
91.6K
View Profile
This video was published on 2019-04-20 17:12:20 GMT by @Academy-TV-Australia on Youtube. Academy TV Australia has total 24.1K subscribers on Youtube and has a total of 59 video.This video has received 89 Likes which are lower than the average likes that Academy TV Australia gets . @Academy-TV-Australia receives an average views of 91.6K per video on Youtube.This video has received 5 comments which are lower than the average comments that Academy TV Australia gets . Overall the views for this video was lower than the average for the profile.

Other post by @Academy TV Australia