It's your idea's video:

নাম না জানা-অচেনা অদ্ভুত সব বিদেশি ফলের দোকান: আপনার হাতের কাছেই অবাক হচ্ছেন... নিপুণ হাতে থরে থরে সাজানো হরেক রকমের  ফল। বাহারি রং আর গন্ধ দূর থেকেই মন কাড়ছে। দেশীয় নানা ফল থাকলেও বিদেশি ফলের প্রাধান্যই এখানে বেশি। অনেকের কাছে বিদেশি ফলের মার্কেট নামেই পরিচিত। এ পরিচিতি শুধু রাজধানীবাসীর কাছেই নয় বরং দেশের বিভিন্ন প্রান্তেও।তাইতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষেরাও বিদেশি ফলের সন্ধানে এখানে আসেন।..... রাজধানীর পল্টন মোড়ে জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমের উত্তর পাশ হয়ে আজাদ প্রোডাক্টসের গলি। তার কোল ঘেঁষেই ডজন খানিক ফলের  দোকান। বেশির ভাগ দোকানেই বিদেশি ফলের আধিক্য। এর মধ্যে আঙ্গুর, আপেল বা কমলার সঙ্গে পরিচিতি থাকলেও এখানে এসে ক্রেতারা অচেনা ফলেই স্বাদ নিতেই বেশি ভিড় করেন।   ফল দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুস্বাদু নানা রকমের ফল এখানে পাওয়া যায় । এর মধ্যে রয়েছে ড্রাগন যার মূল্য প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। হালকা মিষ্টি স্বাদের এই ফল ডায়েবেটিস রোগীদের জন্য নাকী উপকারী বলে দোকানদার ফারুক হোসেন জানালেন। তিনি বলেন, এই ফল থাইল্যান্ড আর মালয়েশিয়া থেকে আসে আমাদের এখানে। টক আর মিষ্টি স্বাদের ফল কিউই। এটি নিউজিল্যান্ডের ফল। তবে থাইল্যান্ড হয়ে বাংলাদেশে আসে। প্রতি কেজি বিক্রি হয় ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা দরে। অস্ট্রেলিয়ার মিষ্টি ফল প্লাম বা আলুবোকারাম। তবে খানিকাট টকও বটে। বিক্রি হয় ৬০০ টাকা কেজিতে। থাইল্যান্ডের ডুরিয়ান দেখতে অনেকটাই কাঠালের মতো। স্বাদও অনেকটা কাঠালের কাছাকাছি। এটিও বিক্রি হয় ৬০০ টাকা কেজি দরে। অস্ট্রোলিয়ার চেরি ফল, থাইল্যান্ডের কাঠলিচু, ফারসিমন, সাম্মাম ফলের জন্য এখানকার দোকানগুলো বেশ প্রসিদ্ধ। বিক্রি হয় ভারতেরও নানা সুস্বাদু ফলও। কথা হয় ফলের দোকানদার আবুল কালামের সঙ্গে। তিনি ৪৮ বছরের বেশি সময় ধরে ফলের ব্যবসায় জড়িত। আগে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে বসতেন। প্রায় দুই যুগ ধরে এই গলিতে বসে ব্যবসা করছেন। তিনি বলেন, অনেকের কাছে অচেনা হলেও কারো কারো কাছে অতি চেনা ফল এগুলো। অনেকেই এসব ফলের নাম ধরেই কিনতে আসেন। দামও তাদের কাছে জানা। তবে প্রবাসীরাই এসব ফল বেশি কিনেন। যারা দেশের বাইরে গিয়ে এসব ফল খেয়ে খেয়েছেন, দেশে ফিরে তারা এখানে আসেন এসব ফল কিনতে। ফারুক হোসেন নামে পাশের আরেক দোকানদার বলেন, বিদেশি ফলের ক্রেতা নির্দিষ্ট। মূলত তাদের চাহিদার ওপর নির্ভর করেই এসব ফল আমদানি করতে হয়। অনেকে শখের বশেও এমন অচেনা ফল কিনে থাকেন।   বছরের সব সময়ই এসব বিদেশি ফলের চাহিদা থাকে। তবে রমজান মাসে এর চাহিদা আরও কয়েকগুন বেড়ে যায়। ভিন্নধর্মী দেখতে চমৎকার রঙ বেরঙের এসব ফলের প্রতি মানুষের রয়েছে আলাদা আগ্রহ। সাজিয়ে রাখা এসব ফলে ক্রেতাসাধারণের নজর কাড়ে সব সময়ের জন্যই। এখানে পাওয়া যাচ্ছে থাইল্যান্ড, ভারত, চীন, জর্ডান, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের ফলফলাদি। এখানে পাওয়া যাচ্ছে লাল ড্রাগন, সাদা ড্রাগন, হলুদ তরমুজ, জর্ডানি খেজুর, থাই লিচু, সাম্মাম, থাই কাঁঠাল, ভারতীয় আম, নাসপাতি, দক্ষিণ আফ্রিকার লাল আপেল, দুরিয়ামসহ নানা ফল। এখানে দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি ফল বিক্রি করেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানান, বিদেশি এসব ফল তারা পুরান ঢাকার বাদামতলী, ওয়াইজঘাট ও সদরঘাট আড়ৎ থেকে পাইকারি কিনে এখানে বিক্রি করেন। বছরের সব সময়ই এসব বিদেশি ফল বিক্রি হয়, তবে রমজানে এসব ফলের চাহিদা বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কারণ ইফতারিতে সবাই ফল খেতে পছন্দ করেন। এসব ফলের দরদাম সম্পর্কে জানা গেল : এখানে লাল ড্রাগন বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকা কেজি, সাদা ড্রাগন ৪০০-৫০০, হলুদ তরমুজ কেজি প্রতি ১৫০-১৮০ , থাই লিচু ১৬০০-২০০০ টাকা কেজি, ফিলিস্তিনি খেজুর ১২০০-১৪০০, হলুদ সাম্মাম ৩০০-৪০০ টাকা। দুরিয়াম বা থাই কাঁঠাল বিক্রি করা হয় ৬৫০-৭০০ টাকায়। নাশপাতি প্রতি কেজি ১৬০-১৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। তবে সিজিনভেদে দরদাম ওঠানামা করে বলে জানান বিক্রিতারা। আজ তাহলে এ পর্যন্তই পরের ভিডিওতে আবারও দেখা হয়ে ভিন্ন কোন এলাকার ভিন্ন কোন ভিডিও নিয়ে। নাম না জানা-অচেনা অদ্ভুত সব বিদেশি ফলের দোকান, আপনার হাতের কাছেই, ঢাকার ফুটপাতে অদ্ভুত-সুস্বাদু সব বিদেশি ফল, FruityLou, Louise Koch, Raw food, Fruity Louise, fruit, papaya, mango, dragonfruit, jackfruit, sapodilla, snake skin fruit, tamarind, rose apple, Thailand, vegan, frutarian, mangosteen, exotic fruit, Documentary, দামি ৫টি ফল, চৌকোনা তরমুজ, আনারস, আম, আঙ্গুর, expensive fruits, Pineapple, Ruby Roman Grapes, ঢাকা, ফুটপাত, অদ্ভুত, সুস্বাদু, বিদেশি ফল, it's your idea,