Quranic's video: Omar Hisham Al Arabi - Quranic

❤️ আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় শ্রোতা: কুরআন তেলাওয়াত শুনা ও অন্যকে শুনতে সাহায্য করা নেক আমল বা সৎকর্ম। এই ভিডিওটি লাইক করুন, বেশি বেশি শেয়ার করুন, সাবস্ক্রাইব করুন এই চ্যানেলটি। সাবস্ক্রাইব করতে এখনি ক্লিক করুন: https://www.youtube.com/Quranic?sub_confirmation=1 আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করুন। আমিন। ⚙ কুরআন তেলাওয়াত বাংলা অর্থসহ - সকল সূরার প্লেলিস্ট : https://www.youtube.com/playlist?list=PL0nVX-hr1vlxoE8EZhd0p1SgdCBmG3xa7 ➽ কুরআনের বাণী ছড়িয়ে দিন ঘরে ঘরে। ➽ LIKE + SHARE + COMMENT + SUBSCRIBE সূরা আন-নাজম‌ (আরবি ভাষায়: النّجْم‎) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৩ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আন-নাজম‌ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالنَّجْمِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি النّجْم (‘নাজম‌‌’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা। বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, ও নাসায়ীতে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, সর্ব প্রথম যে সূরাটিতে সিজাদার আয়াত নাযিল হয়েছে, সেটি হচ্ছে আন -নাজম । এ হাদীসের যে অংশসমূহ আসওয়াদ ইবনে ইয়াযীদ, আবু ইসহাক এবং যুহারের ইবনে মুয়াবিয়া কর্তৃক ইবনে মাসউদের রেওয়ায়াতসমূহে বর্ণিত হয়েছে তা থেকে জানা যায় যে, এটি কুরআন মজীদের প্রথম সূরা যা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরাইশদের এক সমাবেশে (ইবনে মারদুইয়ার বর্ণনা অনুসারে হারাম শরীফের মধ্যে ) শুনিয়েছিলেন। সমাবেশে কাফের ও ঈমানদার সব শ্রেনীর লোক উপস্থিত ছিল। অবশেষে তিনি সিজদার আয়াত পড়ে সিজদা করলে উপস্থিত সবাই তাঁর সাথে সিজদা করে। এমনকি মুশরিকদের বড় বড় নেতা যারা তাঁর বিরোধিতার অগ্রভাবে ছিল তারাও সিজদা না করে থাকতে পারেনি। ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন; আমি কাফেরদের মধ্যে মাত্র এক ব্যক্তি অর্থাৎ উমাইয়া ইবনে খালফকে দেখলাম, সে সিজদা করার পরিবর্তে কিছু মাটি উঠিয়ে কপালে লাগিয়ে বললোঃ আমার জন্য এটাই যথেষ্ট। পরবর্তী সময়ে আমি নিজ চোখে তাকে কাফের অবস্থায় নিহিত হতে দেখেছি। এ ঘটনার অপর একজন চাক্ষুষদর্শী হলেন হযরত মুত্তালিব ইবনে আবী ওয়াদা’আ । তিনি তখনও মুসলমান হননি। নাসায়ী ও মুসনাদে আহমাদে তাঁর নিজের বক্তব্য এভাবে উদ্ধৃত হয়েছে যে, নবী (সা) সূরা নাজম পড়ে সিজদা করলেন এবং উপস্থিত সবাই তাঁর সাথে সিজদা করলো। কিন্তু আমি সিজদা করিনি। বর্তমানে আমি তার ক্ষতিপূরণ করি এভাবে যে, এ সূরা তিলাওয়াতকালে কখনো সিজদা না করে ছাড়ি না। ইবনে সা’দ বর্ণনা করেন, ইতিপূর্বে নবুওয়াতের ৫ম বছরের রজব মাসে সাহাবা কিরামের একটি ছোট্ট দল হাবশায় হিজরত করেছিলেন। পরে ঐ বছর রমযান মাসেই এ ঘটনা ঘটে অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরাইশদের জনসমাবেশে সূরা নাজম পাঠ করে শোনান এবং এতে কাফের ও ঈমানদার সবাই তাঁর সাথে সিজদায় পড়ে যায়। হাবশায় মুহাজিরদের কাছে এ কাহিনী এভাবে পৌছে যে, মক্কায় কাফেররা মুসলমান হয়ে গিয়েছে। এ খবর শুনে তাদের মধ্যেকার কিছু লোক নবুওয়াতের ৫ম বছরের শাওয়াল মাসে মক্কায় ফিরে আসেন। কিন্তু এখানে আসার পরে জানতে পারেন যে, জুলুম-নির্যাতন আগের মতই চলেছে। অবশেষে হাবশায় দ্বিতীয়বার হিজরত করার ঘটনা সংঘটিত হয়। এতে প্রথমবারের হিজরতের তুলনায় অনেক বেশি লোক মক্কা ছেড়ে চলে যায়। এভাবে প্রায় নিশ্চিতরূপে জানা যায় যে, সূরাটি নবুওয়াতের ৫ম বছরের রমযান মাসে নাযিল হয়েছিলো। এভাবে প্রায় নিশ্চিতরূপে জানা যায় যে, সূরাটি নবুওয়াতের ৫ম বছরের রমযান মাসে নাযিল হয়েছিলো। An-Najm (Arabic: النجم‎, an-najm; meaning: The Star) is the 53rd chapter (surah) of the Quran, with 62 verses (āyāt). The surah opens with the oath of the Divine One swearing by every one of the stars, as they descend and disappear beneath the horizon, that Muhammad is indeed God's awaited Messenger. It takes its name from Ayat , which mentions "the stars" (najm). The surah confirms the divine source of the Prophet's message and refers to his ascension to heaven during the Night Journey (Ayah ff.). The surah refutes the claims of the disbelievers about the goddesses and the angels (ayah ff.), and lists several truths about God's power. It closes with a warning of the imminent Day of Judgement. The surah is distinguished as being the first that required Muslims to prostrate, or perform sajdah, when it is recited, according to Tafsir Ibn Kathir and a number of hadiths. The surah claims that, when it was first narrated by Muhammad in Mecca, all Muslims and non-Muslims who heard the recitation prostrated to God upon its completion due to the effect that the words had upon them.